'ব্লিডিং বরষে হৃদি'র পাঠ-প্রতিক্রিয়ায় কবি ও গল্পকার জয়দীপ চট্টোপাধ্যায়...
রাহেবুল এর 'ব্লিডিং বরষে হৃদি' এক ব্যতিক্রমী পাঠ অভিজ্ঞতা।
একটার পর একটা কবিতা অতিক্রম করলেই পাঠক বুঝতে পারবেন। বুঝতে পারবেন বিন্যাস আর প্রেজেন্টেশন থেকে।
প্রাথমিক ভাবে ধাক্কা বা ঝটকার গিমিক মনে হতে পারে কারো কারো। সেই ভ্রমও কেটে যাবে কিছুটা পথ এগোলে।
বইপাড়া বা বইমেলা বা লিটল ম্যাগাজিন মেলায় খুঁজে নিয়ে কেনার মত বই।
অথচ, বইটি নাকি সহজলভ্য নেই আর।
ক্রৌঞ্চদ্বীপের টেবিলে পেয়েছিলাম। সম্ভবতঃ ওই পত্রিকার টেবিলেই এখনো পাওয়া যাবে।
বই থেকে একটি কবিতা এখানে রাখলাম।
ঝাণ্ডা
সময়
সু+সময়
দুঃ+সময়
অমন ক্ষণে লালন কয়ে উঠলো: সময় গেলে সাধন হবে না।
ডাণ্ডায় বাঁধা ঝাণ্ডাগুলান সমস্বরে
বলে উঠলো: ইনকিলাব
কতেক রামাল্লাহ্ আগের মতোই বোবাকালাকানা
রহিলেন
পাড়ার গুণ্ডা শুধালো: বাঞ্চোত! শাসকই
সময়! দেখিয়ে দোব
নাগরিকগণ পূর্বের মতোই পছন্দসই নাগর
পেল না আজও; তজ্জন্য—
ইমুজি ভেজলো মহার কাছে “যদি কিছু
লাভের রিয়্যাক্ট মেলে?”

No comments:
Post a Comment